Author: কালি পদ
আমার ফাঁসি চাই বইটি মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ুর রহমান রেন্টু রচিত একটি বিতর্কিত ও নিষিদ্ধ গ্রন্থ। এই বইতে লেখক এমন কিছু তথ্য প্রকাশ করেছেন যা বাংলাদেশে রাজনীতি এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জীবন নিয়ে সাধারণের অজানা অনেক সত্যকে উন্মোচিত করেছে। এই বইয়ের ১৪৪ নম্বর পৃষ্ঠায় একটি ঘটনাপ্রবাহ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, যেখানে শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলের বিয়ে নিয়ে পরিবারের ভেতরে ঘটে যাওয়া এক অস্বস্তিকর মুহূর্তের বিবরণ দেওয়া হয়েছে। লেখক মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ুর রহমান রেন্টু, যিনি ও তার স্ত্রী একটানা ১৭ বছর শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন, এই ঘটনার প্রত্যক্ষ সাক্ষী। বইটির নিষিদ্ধকরণের কারণ এই বইটির কিছু বিতর্কিত বিষয়, বিশেষত শেখ হাসিনার পরিবার এবং…
A Legacy of Blood, written by journalist Anthony Mascarenhas, is a compelling and detailed account of the tumultuous history of Bangladesh in the aftermath of its independence. This book delves into the bloody coups, assassinations, and political upheavals that shaped the early years of the nation, focusing on two pivotal figures in Bangladeshi history: Sheikh Mujibur Rahman and Ziaur Rahman. Mascarenhas meticulously chronicles the events leading to the assassination of Sheikh Mujibur Rahman, the country’s first prime minister, and the subsequent power struggles that culminated in the murder of President Ziaur Rahman. The book is structured in thirteen chapters, each…
মূলধারা’ ৭১ – মঈদুল হাসান: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল মূলধারা’ ৭১, মঈদুল হাসান এর লেখা একটি অসামান্য গ্রন্থ, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস রচনায় একটি অনন্য সংযোজন। এই বইতে লেখক ১৯৭১ সালের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক, সামরিক, এবং কূটনৈতিক দিকগুলোকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। গ্রন্থটি মূলত মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাপ্রবাহ এবং এর সাথে সম্পর্কিত তথ্যাদি উপস্থাপন করে, যা নিরপেক্ষ দলিল-প্রমাণের মাধ্যমে সমর্থিত। বইয়ের বিশেষ বৈশিষ্ট্য এবং লেখকের অবদান এই গ্রন্থের বিশেষত্ব হলো এটি শুধুমাত্র ঘটনার ধারাবাহিকতা বা উপস্থাপনা নয়, বরং ঘটনাগুলোর মধ্যে সম্পর্ক এবং সেগুলোর প্রভাবকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করে। মঈদুল হাসান তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে পাওয়া…
আওয়ামী লীগ যুদ্ধদিনের কথা ১৯৭১ – মহিউদ্দিন আহমদ: একটি ঐতিহাসিক দলিল আওয়ামী লীগ যুদ্ধদিনের কথা ১৯৭১, মহিউদ্দিন আহমদ এর লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বই, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আওয়ামী লীগের ভূমিকা এবং সেই সময়কার ঘটনাবলির বিবরণ তুলে ধরে। বাংলাদেশের ইতিহাসের এই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে, আওয়ামী লীগ ছিল বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক এবং যুদ্ধের সময় দলটির নেতৃত্ব ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির জন্ম স্বাভাবিকভাবে হয়নি। একটি রাষ্ট্র ভেঙে আরেকটি রাষ্ট্র, তা-ও আবার আপসে নয়, রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এমন উদাহরণ বিরল। বাংলাদেশের ঠিকুজি খুঁজতে গেলে আওয়ামী লীগ এর প্রসঙ্গ এসে পড়ে। এই বইয়ে দলটির যুদ্ধদিনের পথচলার বিবরণ…
দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ বইটি অ্যান্থনি মাসকারেণহাসের লেখা, যা ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যা এবং ধ্বংসযজ্ঞের মর্মস্পর্শী বিবরণ প্রদান করে। এই বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অনন্য দলিল হিসেবে পরিচিত। অ্যান্থনি মাসকারেণহাস তার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই সাহসী কাজটি সম্পাদন করেন এবং পুরো বিশ্বকে বাংলাদেশের মর্মান্তিক পরিস্থিতির কথা জানান। “দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ” বইটির সূচিপত্রঃ এক : ধ্বংসযজ্ঞের ভূমিকাদুই : মহা প্রতারণাতিন : একটি নতুন শুরু”চার : নির্বাচন-পূর্ব বেহালা বাদনপাঁচ : নির্বাচন-পরবর্তী প্রহসনছয় : সেনাবাহিনীর বিচলনসাত : অবিস্মরণীয় পঁচিশ দিনআট : গণহত্যানয় : গােয়েবেল-এর পুনরাবির্ভাবদশ : কেন আশি লাখ লােক মারা যাবেপরিশিষ্ট-১পরিশিষ্ট-২পরিশিষ্ট-৩পরিশিষ্ট-৪ নেভিলে অ্যান্থনি মাসকারেনহাসের জীবন ও অবদান…
পদ্মজা উপন্যাসের কিছু লাইন অদ্ভুত ভাবে মুগ্ধ করে- *তোমাকে দেখার তৃষ্ণা আমার কখনোই মিটবে না!*তুমি চাও বা না চাও, পরপারে দেখা হলে আমি আবারও তোমার পিছু নিবো!*আমি নিষ্ঠুর, তুমি মায়াবতী।আমি ধ্বংস, তুমি সৃষ্টি।আমি পাপ, তুমি পবিত্র। এতো অমিলে কেন হলো মিলন? কেন কালো অন্তরে ছড়িয়েছিলে ফুলের সুবাস? আমাকে ধ্বংস করার কি অন্য কোনো অস্ত্র ছিলনা?*তোমার কান্না, তোমার আর্তনাদ আমার মস্তিষ্কের প্রতিটি নিউরনকে কাঁপিয়ে তোলে। মনে হয় মাথার ভিতর পোকারা কিলবিল করছে!*আমার আঁধার জীবনের জোনাকি, সৃষ্টিকর্তাকে বলো আমাকে যেন আরেকটা সুযোগ দেয়া হয়। এই পৃথিবীতে আবার যেন পাঠানো হয়। পৃথিবীর বুকে তো জায়গা, সম্পদের অভাব নেই। আরেকটা জীবন কি পেতে পারি…
Spanning almost thirty years and settings that range from big cities to small towns and farmsteads of rural Canada, this magnificent collection brings together twenty-eight stories by a writer of unparalleled wit, generosity, and emotional power. In her Selected Stories, Alice Munro makes lives that seem small unfold until they are revealed to be as spacious as prairies and locates the moments of love and betrayal, desire and forgiveness, that change those lives forever. To read these stories–about a traveling salesman and his children on an impromptu journey; an abandoned woman choosing between seduction and solitude–is to succumb to the spell…
” বিশ্বভারতী গ্রন্থপ্রকাশ – সমিতির অধ্যক্ষেরা আমার গদ্য পদ্য সমস্ত লেখা একসঙ্গে জড়ো করে বিশেষভাবে সাজিয়ে ছাপাবার সংকল্প করেছেন। কাজটি পরিমাণে বৃহৎ এবং সম্পাদনায় দুঃখসাধ্য; এরকম অনুষ্ঠান আমাদের দেশের সকল শ্রেণীর সাহিত্যবিচারকদের সম্পূর্ণ মনের মতো করে তোলা কারও শক্তিতে নেই এ কথা নিশ্চিত জেনে নিজে এর দায়িত্ব থেকে নিষ্কৃতি নিয়েছি। যাঁরা সাহস করে এর ভার বহন করতে প্রস্তুত তাঁদের জন্যে উদ্বিগ্ন রইলুম। …” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একাধারে ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্পকার, চিত্রশিল্পী, সংগীতস্রষ্টা, অভিনেতা, কন্ঠশিল্পী, কবি, সমাজ-সংস্কারক এবং দার্শনিক। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য প্রথম বাঙালি হিসেবে ১৯১৩ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ…
কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯ সালের ২৪ মে – ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, গীতিনাট্যকার, অভিনয়শিল্পী, সুরকার এবং প্রবন্ধকার। তার বাল্যকাল কেটেছে দুঃখ-দুর্দশায়, যার কারণে তার ডাকনাম ছিল “দুখু মিয়া”। নজরুলের বৈচিত্র্যময় শিক্ষাজীবন শুরু হয় গ্রামের মক্তবে। পিতৃহীন হওয়ার পর, তিনি পড়ালেখা ছেড়ে লেটোর দলে যোগ দেন, যেখানে তিনি কবিতা ও গান রচনার কৌশল রপ্ত করেন। পরে, এক বছর ময়মনসিংহের দরিরামপুর হাই স্কুলে পড়ার পর, পুনরায় চুরুলিয়ার রানীগঞ্জের শিয়ারসোল রাজ স্কুলে ভর্তি হন এবং সেখানে তিন বছর অধ্যয়ন করেন। প্রবেশিকা পরীক্ষার আগেই তাকে পড়ালেখা ছাড়তে হয় যুদ্ধে যোগদানের জন্য।…
শ্রেষ্ঠ গল্প – ম্যাক্সিম গোর্কি সূচি* মানুষের জন্ম* মাকার চুন্দ্রা* চেলতাশ* কোন এক শরত সন্ধ্যায়* জীবন থেকে নেওয়া* সেমাগা কেমন করে ধরা পড়লো* কলুসা* একটি মেয়ের অবদান* নীল-নয়না* কবি* টেরেসা* ভাংকা মাজিন* স্বপ্ন নিয়ে* কেন ও আতিময়* দোস্ত* ছাব্বিশজন পুরুষ ও একটি মেয়ে* ভাশকা* বদমাস* কমরেড* নয়ই জানুয়ারি* ধর্মঘট নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করুন ম্যাক্সিম গোর্কি ম্যাক্সিম গোর্কি (মার্চ ২৮, ১৮৬৮ – জুন ১৮, ১৯৩৬) বিখ্যাত রুশ সাহিত্যিক ছিলেন। তিনি তার সাহিত্যক ছদ্মনাম হিসেবে বেছে নেন ‘গোর্কি’, যার অর্থ ‘তেতো’। তার বিখ্যাত রচনাগুলোর মধ্যে “মা” একটি কালজয়ী উপন্যাস। প্রথম জীবন: ম্যাক্সিম গোর্কি নিঝনি নভগোরদ এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মাত্র ৯…